“স্মার্টফোন সেক্টরে নতুন চমক”-Nothing Phone(01)

“স্মার্টফোন সেক্টরে নতুন চমক”-Nothing Phone(01)

বর্তমানে দিন দিন নতুন টেকনোলজি আপডেট হচ্ছে। নতুন কিছু আসতেছে । ঠিক তেমনি স্মার্টফোন সেক্টরে একই রকম। নিত্য নতুন ডিজাইন, নিত্য নতুন স্পেক এবং নিত্য নতুন ফিচার। ঠিক তেমনি বাজারে নতুন ব্রান্ড নিউ ফোন হিসেবে আসছে Nothing Phone, মানে সোজা বাংলা ভাষায় কিছুই না ফোন। ওকে, Nothing Phone একটি Chinese নির্মাতা কোম্পানি। ওয়ান প্লাস-র কো ফাউন্ডার কার্ল পেই ২০২০ সালে Nothing নামের একটা নতুন কোম্পানি প্রতিষ্টা করেন। Nothing এর প্রথম প্রোডাক্ট Nothing Ear(1) বেশ ভালো সাফল্য বয়ে আনে নতুন এই কোম্পানির জন্য। তো আজকে আমি শেয়ার করব নাথিং ফোন-র ইতি কথা-

  • Design:

    বাজারে আট দশটা ফোনের চেয়ে Nothing ফোন-র ডিজাইন ফ্রম এবং  ফ্যাক্টর একটু ভিন্ন। ফোনটির ডিজাইন হলো এর মূল আকর্ষণ। বাজারের অন্যান্য ফোনের তুলনায় সবচেয়ে ইউনিক এবং আরো সুন্দর ডিজাইন রয়েছে এই ফোনটিতে। এই ফোনটির ব্যাক প্যানেল ফুল Transparent মানে আপনি সব কিছু নিজ চোখে দেখতে পারবেন। ফোনটিতে ফ্ল্যাট অ্যালুমিনিয়াম এজ রাখা হয়েছে যা ফোনটিতে প্রিমিয়াম ফিল যোগ করেছে। Nothing ফোন-র  ব্যাক ডিজাইনের মূল আকর্ষণ হলো এর Glyph ইন্টারফেস যা ৯০০টি এলইডি দ্বারা তৈরী। এই Glyph ইন্টারফেস বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজে আসবে। যেমন : কল আসলে, কোনো Notifications আসলে, চার্জে লাগালে ইত্যাদি।

  • Display :

      55Inch Full HD + OLED ডিসপ্লে রয়েছে Nothing Phone-এ। এই ডিসপ্লেতে আবার ১২০হার্জ রিফ্রেশ রেটও রয়েছে। ফোনটির ডিসপ্লেতে আরো থাকছে 1200NIT পিক ব্রাইটনেস, এইচডি১০+ সাপোর্ট ও ১০-বিট কালার এর মত অসাধারণ ডিসপ্লে ফিচার। এছাড়া থাকতেছে Gorilla Glass-5 র প্রোটেকশন।

  • Performance:

    Nothing Phone(1) এর প্রসেসর বা চিপ হিসেবে ব্যবহার হয়েছে Snapdragon 778+। এছাড়া রয়েছে সর্বোচ্চ ১২ GB RAM ও ২৫৬জিবি ROM ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে ফোনটি। Snapdragon 778+ একটি মিড-রেঞ্জ স্ন্যাপড্রাগন চিপসেট যা অসাধারণ পারফরম্যান্স এর পাশাপাশি ৫জি কানেকটিভিটি সুবিধাও প্রদান করবে।  Nothing Phone (1) এর অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহার হয়েছে নাথিং OS, যা অনেকটা স্টক Android 12 এর সাথে সমতুল্য। এছাড়া রয়েছে 4500mAh র ব্যাটারি । ৩ বছর অ্যান্ড্রয়েড আপডেট ও ৪বছর সিকিউরিটি আপডেট পাবে Nothing Phone(1)

  • Camera:

    বর্তমান ফোনে গাদা গাদা ক্যামরা লেন্স দিয়ে ভরে ফেলতেছে। কিন্তু Nothing ফোন-এ মাত্র দুইটা লেন্স দিয়ে ফোন আনতেছে। সেখানে ফোন (১) এর ক্ষেত্রে উলটো পথে হেটেছে নাথিং।

নাথিং ফোন (১) এর ব্যাক ক্যামেরা হিসেবে রয়েছে ডুয়াল ক্যামেরা সেটাপ। 50 MegaPixel Sony IMX 766 প্রাইমারি সেন্সরের পাশাপাশি 50 MegaPIxel Samsung Gen1আলট্রা-ওয়াইড সেন্সর থাকছে Nothing Phone(1)এর ব্যাক ক্যামেরা হিসেবে। একইসাথে অপটিক্যাল ও ইলেক্ট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন সাপোর্ট করে ফোনটির ব্যাক ক্যামেরা, যা ছবি তোলা বা ভিডিও রেকর্ড এর ক্ষেত্রে বেশ কাজে আসবে। ফোনের ফ্রন্টে 16 MegaPixel-র সেল্ফি ক্যামেরা রয়েছে। যা আপনাকে দারুণ ছবি দিবে।

  • Price :    Nothing Phone(1) পাওয়া যাবে তিনটি Ram ও Storage এবং দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্টে। Nothing(1)এর দামঃ
  • 8GB+ 128GB —-  ৪৬৯ইউরো / ৪২,৯৯৯ টাকা
  • 8GB + 256GB —- ৪৯৯ইউরো / ৪৭,৯৯৯ টাকা
  • 12GB + 256GB —- ৫৪৯ইউরো / ৫৭,৯৯৯ টাকা

 

So Guys, আপনার কাছে কেমন লাগছে? Nothing Phone (১)? ফোনটি সম্পর্কে আপনার মতামত আমাদেরকে জানান কমেন্ট বক্সে। আর যদি আজকের ব্লগটি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে করতে ভুলবেন না।

This Blog Edited By Sourov Dey

 

-কিভাবে আপনি প্রোগ্রামিং এর উপর বস হবেন-

-কিভাবে আপনি প্রোগ্রামিং এর উপর বস হবেন-

আমাদের অনেক-এর স্বপ্ন বা ড্রিম বড় হয়ে একজন ভালো প্রোগ্রামার হওয়া বা বড় হয়ে প্রোগ্রামিং সেক্টরে কিছু করার। এই ইচ্ছে যাদের-ই থাকে যারা প্রোগ্রামিং সেক্টরে আসছে বা প্রোগ্রামিং নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে। So, আজকের ব্লগ টি শুধু তাদের জন্য যারা প্রোগ্রামিং সেক্টরে একজন প্রোগ্রামার হিরো হিসেবে নিজেকে ভবিষ্যতে দেখতে  চান।

So, বসে পড়ুন চেয়ার টেবিলে খাতা কলম নিয়ে।–

-First Of All-

অনেক-ই প্রোগ্রামিং-কে অনেক কঠিন স্তরে নিয়ে গেছে। কিন্তু আমরা যদি সুন্দরভাবে ভাবি প্রোগ্রামিং একটা মজার জিনিস। কিন্তু এইখানে একটু কিন্তু আছে , যেমন : এই পৃথিবীতে ভালো লাগা নামে একটা জিনিস আছে। কেউ হয়তো বা ভালো গান গাইতে ভালোলাগে, আবার কেউ হয়তো বা গিটার বাজাতে ভালো লাগে, বা কেউ হয়তো ঘুরতে ভালেবাসে ইত্যাদি। সব কিছুর একটু পেছনে ভালোলাগা জিনিস টা আছে ঠিক তাই তো? হ্যা।

প্রোগ্রামিং ও ঠিক সেইম একই রকম। আপনার যদি নতুন কোনো কিছু বানাতে বা কোনো সমস্যা সমাধান করতে ভালো তাহলে, Programming It’s For You.  সোজা বাংলা ভাষায় প্রোগ্রামিং আপনার জন্য। তো এখানে Moral Of the Stories হচ্ছে, যদি আপনার জিনিস টা ভালো লাগে। আচ্ছা ওকে, এই হলো প্রোগ্রামিং-র মেইন Concept বা কোনো কিছু শিখার মেইন Concept ।

-নিচে কিছু গাইডলাইন দেওয়া হলো, একজন ভালো প্রোগ্রামার-র কি কি গুন থাকা দরকার।

-নতুন Innovative কিছু করার মন-মানসিকতা থাকাঃ

প্রোগ্রামিং এমন একটা সেক্টর, যেখানে আপানাকে দিন দিন আপডেট করতে হবে। প্রোগ্রামিং Kind Of ডাক্তারির মতই। একজন ডাক্তার কে যেমন দিন দিন আপডেট করতে হয় । ঠিক তেমনি একজন প্রোগ্রামার-কে দিন দিন নতুন Technology-র সাথে Introduce হতে হয়। তাই একজন প্রোগ্রামার কে অবশ্যই নতুন কিছু করার Idea থাকা জরুরী। যেকোনো নতুন Concept মাথায় আসলে তা সাথে সাথে কোড-এ Implement করা এটা অত্যন্ত জরুরী।

-প্রবলেম সলভিং এর ক্ষমতা

এই কাজটা করা বেশ কঠিন। প্রবলেম সলভিং এর স্কিল বাড়ানো বলতে আসলে ‘তোমার বুদ্ধিমত্তাকে আরো বাড়াও’ এমনটাই বুঝায়।

আর এটা করার উপায় হচ্ছে নিয়মিত কঠিন কঠিন প্রবলেম সলভ করা। আবার এমন কঠিন না যেন হতাশা এসে ভর করে। তোমার ক্ষমতার চেয়ে একটু কঠিন প্রবলেম নিয়ে পড়ে থাকলে তোমার ব্রেইনকে কাজে লাগাতে পারবে। সব সময় সহজ প্রবলেম সলভ করলে দেখবা তুমি ভুল-টুল করতেছ না, কিন্তু তোমার ব্রেইন ঐসব সহজ প্রবলেমের জন্যেই ম্যাচ হয়ে থাকবে। ব্রেইনকে কাজ না দিয়ে অলস বসিয়ে রাখলে (সব সময় সহজ প্রবলেম সলভ করলে) বুদ্ধিমত্তা বাড়ানো কথা চিন্তা করা যায় না।

এজন্য অনলাইন জাজগুলোতে নিয়মিত প্রবলেমের লেভেল দেখে দেখে সলভ করা সবচেয়ে ভাল। পুরো প্রবলেমটাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে একটা একটা পার্ট করে সলভ কর। এক্ষেত্রে ছোট দরজাওয়ালা একটা বাড়ির বিরাট বড় টেবিলের উদাহরণ দেয়া যেতে পারে। বিরাট বড় গরজিয়াস একটা টেবিল কিনে নিয়ে আসলা তোমার বাড়ির দোতলার ড্রয়িং রুমে রাখবা বলে। দেখা গেল টেবিলের তুলনায় দরজাটা অনেক ছোট।

সেক্ষেত্রে একটাই মাত্র কাজ করার থাকে তা হচ্ছে সাবধানে টেবিলটাকে কেটে টুকরাগুলোকে জায়গা মত নিয়ে আবার জোড়া দেয়া। প্রবলেমগুলোকেও এভাবে ভেঙ্গে ভেঙ্গে সলভ করে এরপর জোড়া দেয়ার কাজ করতে হবে। প্রব্লেম সল্ভিং র কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হচ্ছে যেমন : Hackerrank, CodeWars, Edabit ইত্যাদি। এখানে প্রোগ্রামিং-র একদম বেসিক থেকে অ্যাডভান্সড পর্যন্ত প্রব্লেম থাকে। যা আপনি নিজের স্কিলের সাথে সাথে প্রোগ্রামিং –র লেভেল বাড়াতে পারেন।

 -কোড প্রাকটিস করা আর ডিবাগ করা-

প্রোগ্রামিং-এ যারা নতুন তারা হয়তো ডিবাগ সম্পর্কে তেমন Idea নাও থাকতে পারে তো তাদের জন্য হলো। আমরা যখন কোড গুলো কোথাও Implement করি তখন Output ভুল ও আসতে পারে । তাই এই ভুলকে সংশোধন করার জন্য আমরা প্রোগ্রামিং-র ভাষায় এটাকে কোড ডিবাগ করা বলে। আরো সোজা ভাষায় বলতে গেলে ভুল কোডকে সংশোধন করাকে ডিবাগ বলে।

যদিও এখনকার সময়ে মনে হয় না কেউ খাতায় কোড করে। এরপরেও যদি খাতায় কোড লিখে প্র্যাক্টিস করতে পার এটা তোমার জন্য বেশ ভাল কাজে দিবে। কারণ তুমি যখন IDE তে কোড করতে বসো, মাথায় এটা থাকেই যে ভুল হলে আবার সাথে সাথেই ঠিক করতে পারবো। কিন্তু কাগজে যখন লিখবা তখন লিখার আগে তোমার ব্রেইন অনেক দ্রুত কাজ করবে যথাসম্ভব নির্ভুল কোড লিখার জন্য। কারণ কাগজে কোড লিখা কঠিন।

আর অনসাইট টিম কনটেস্টের ক্ষেত্রে এই গুণের কারণে আরো সুবিধা পেতে পারো। কারণ সেখানে ৩ জনের জন্য একটাই পিসি থাকে। তাই অন্য টিমমেট পিসিতে কোড করতে থাকলে তোমাকে হয়ত খাতাতেই কোড লিখে রাখতে হতে পারে। কোড লিখে বিভিন্ন ইনপুটের জন্য কাগজেই ডিবাগ করার অভ্যাস গড়ে তুলো।

নিয়মিত কনটেস্টে অংশগ্রহণ

তুমি হয়ত বাসায় বসে ধীরেসুস্থ্যে বেশ ভাল প্রবলেম সলভ বা কোড করতে পার। কিন্তু কনটেস্টের সময়ে? বাসায় সলভ করার সময় কিন্তু নির্দিষ্ট সময় শেষ হয়ে যাবার চিন্তা থাকে না। সেই প্রেশারটা থাকে না যেটা কনটেস্ট টাইমে থাকে। তাই স্ট্রেসের মধ্যে থেকে, প্রেশারের মধ্যে থেকে কিভাবে কার্য সমাধা করতে হয় সেটায় অভ্যস্ত হবার জন্যেও যত বেশি সম্ভব কনটেস্টে অংশ নেয়া উচিত।

আর বেশি বেশি কনটেস্ট করলেই সে সময়ে করণীয় বা কী ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে সে ব্যাপারে আইডিয়া হয়ে যাবে। যেমন ৫ ঘন্টার কনটেস্টের শেষ ঘন্টায় এসে একটা নতুন প্রবলেম শুরু করা সম্ভবত ভাল সিদ্ধান্ত না। যখন তোমার সাবমিট করা unsolved ২-৩ টা প্রবলেম রয়েছে। নতুন প্রবলেম শুরু করব কি করব না, কোন একটার পিছনে আর সময় দেয়া উচিত হবে কি হবে না? এই সিদ্ধান্তগুলো নেয়া সহজ হয় বেশি বেশি কনটেস্টে অংশ নিলে। এছাড়া বর্তমানে দেশে বিদেশে সব খানে প্রোগ্রামিং কনটেস্টে হয়। চাইলে আমরা এই কনটেস্ট গুলোতে Attend করতে পারি।

মোটিভেশন (প্রেরণা)

প্রোগ্রামিং কনটেস্ট তোমার প্রোগ্রামিং এর স্কিলকে ব্যাপক ভাবে বাড়িয়ে দিবে। তুমি চিন্তা করতে পারবা না যে একেকটা কনটেস্টের পর তোমার স্কিলটা কতখানি পুশ হয়! হ্যাঁ তোমাকে অনেকেই বলবে যে রিয়েল লাইফে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য এসব প্রবলেম সলভিং এর দরকার হয় না। আসলেই তাই! তুমি খুব বেশি ভাগ্যবান হলে হয়ত তোমার কোম্পানীর কোন প্রোজেক্টে ৫-১০% কাজে তোমার শেখা ডেটা স্ট্রাকচার-অ্যালগরিদম ইমপ্লিমেন্ট করতে পারবা। বা তোমার কনটেস্টের স্কিল কাজে লাগাতে পারবা।

কারণ কন্টেস্ট এরিয়াটা রিয়েল ওয়ার্ল্ডের চেয়ে ভিন্ন। কিন্তু কনটেস্ট করলে তোমার দক্ষতা যতটা বাড়বে তা অন্যান্য উপায়ে অর্জন করা কঠিন। একটা জিনিস চিন্তা করো, ছোট বেলায় আমাদেরকে গণিত শেখানো হয়। তার মানে কি আমাদের সবাইকে গণিতবিদ হতে হবে? আমাদেরকে কবিতা পড়ানো হয়, রচনা লিখা শেখানো হয়। তাই বলে আমরা সবাই কি লেখক হব? গণিত শেখানো হয় যেন ব্যক্তি জীবনে হিসাব নিকাশ করতে পারি না কোন একটা বিষয়ে ভাল অ্যানালাইসিস করতে পারি। লেখালেখি শেখানোর কারণ হচ্ছে যেন তুমি যে কোন বিষয়ে তোমার মনের ভাব সুন্দর ভাবে প্রকাশ করতে পারো। প্রোগ্রামিং কনটেস্টটাও ঠিক তেমন। তোমার ভবিষ্যতের ভীতটা গড়তে সাহায্য করবে।

কনটেস্ট তুমি তখনই করতে পারবা যখন এটাকে একটা খেলা হিসেবে নিবা। ছোট বেলায় বিকালে ক্রিকেট খেলতে বের হয়ে খেলার সময় বা খেলার পর যেই আনন্দ পেয়েছিলে, সেটা যদি এখানেও পাও তাহলে কনটেস্ট তোমার জন্যেই! কিন্তু তা না হয়ে যদি চিন্তা কর “অমুক ভাই কনটেস্ট করে এখন অমুক জায়গায় বড় জব করে। আমিও কনটেস্ট করবো” তাহলে মনে হয় না খুব বেশি দূর আগানো সম্ভব। কনটেস্ট ছাড়াও অনেক ভাল প্রোগ্রামার আছেন। অনেক বড় বড় প্রোগ্রামার আছেন যারা কনটেস্ট এর ব্যাপারে আগ্রহী না। যদি তোমার আগ্রহ না থাকে তাহলে জোর করার দরকার নাই। তো আজকের ব্লগটি এতটুকুই। Best Wishes For Future Programmers.

So, আজকের ব্লগটি কেমন হয়েছে তা কমেন্ট-এ বলতে ভুলবেন না। আর যদি ব্লগ টি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্দুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

 

ধন্যবাদ সবাইকে,

Mohammad Jubair.

IT Officer,

Codex Devware.

প্রোগ্রামিং করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম

প্রোগ্রামিং করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম

-আচ্ছা অনেক তো জানলাম প্রোগ্রামিং কি, কিভাবে কাজ করে, কেন প্রোগ্রামিং শিখব? ইত্যাদি ইত্যাদি। যদি আপনারা প্রোগ্রামিং নিয়ে নতুন বা কিছু জানেন না তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ব্লগ পোস্ট করা আছে চাইলে দেখে আসতে পারবেন। প্রোগ্রামিং নিয়ে সকল খুঁটিনাটি A to Z  বভ বিস্তারিত আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা আছে। চাইলে হালকা পড়ে আসতে পারেন। আচ্ছা ওকে, আজকের ব্লগে আমরা জানব কিভাবে প্রোগ্রামিং করে ইনকাম করতে হয় ইত্যাদি।

-তো শুরু করা যাক-

  • Contest & Challenge:

আপনি যে প্রোগ্রামিং ভাষায় পারদর্শী বা আপনি যেই ভাষায় পারেন আপনাকে আগে বেসিক বিষয়গুলো জানতে হবে। এবং সেই বিষয়গুলো নিয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে। এখন বিভিন্ন সাইটে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামিং সমস্যার সমাধান  রিলেটেড ইভেন্ট বা কন্টেস্ট  থাকে। আপনি সেই ইভেন্টগুলোতে চাইলেই জয়েন করতে পারেন।  ফলাফল যাই হোক না কেন আপনাকে সাহস করে প্রোগ্রামিং  প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হবে। প্রথম দিকে হয়তো বা তেমন ভালো ফলাফল পাবেন না কিন্তু আস্তে আস্তে এটি অনেক অনেক হেল্প করে।  সফল না হলেও এটলিস্ট কিছু বিষয়ের সম্পর্ক অবশ্যই আপনি শিখতে পারবেন।  বর্তমানে অনেক সাইটেই এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করা যায়।  যেমন:  Hacker Rank, Codwars ইত্যাদি।  সাইটগুলোতে নিয়মিতই প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা চলে।  আপনি জেনে সেখানেও প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে দেখতে পারেন আপনার স্কিল কতটুকু এবং আপনি কতটুকু সমস্যার সমাধান করতে পারেন। তা আপনি জানতে পারবেন।

  • E-Book Sell:

আপনি যদি কোনো প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ-র উপর এক্সপার্ট হন তাহলে, বিভিন্ন প্লাটফর্মে এইটি বিক্রি করতে পারেন। নতুন ও পুরোনো, সকল ধরনের প্রোগ্রামারের এই ধরনের বই বিভিন্ন প্রয়োজনে দরকার পড়ে। যেহেতু আপনি ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করতেছেন সেহেতু এটি অনেকটা বুদ্ধিমানের কাজ। এমনকি অ্যামাজন এর মত ওয়েবসাইটে ই-বুক বিক্রি করতে পারেন। E-Book র চাহিদা দিন দিন বাড়তেছে।

 

  • Freelancing: আমরা মোটামুটি অনেকই শুনছি ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা কামাতে হয় ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে খুব শিঘ্রই ব্লগ আসতেছে তো চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে। এখন অনলাইনের যুগ সবকিছু এখন আমাদের হাতের মুঠে । সবকিছু চাইলে আমরা করতে পারতেছি। বর্তমানে Upwork, Freelancer.com, Fiverr এর মত ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতে প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত অসংখ্য ধরনের ফ্রিল্যান্সিং জব রয়েছে। যা আপনি যদি Skillful হলে আপনি কাজ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতে নিয়মিত আয় করা যায় এমন জবও পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে প্রোগ্রামিং এর বর্তমানে অনেক কাজ পাওয়া যায়। প্রথমত, আপনি চাইলে সোস্যাল মিডিয়াকে কাজে লাগাতে পারেন, যেমন: ফেইসবুক, লিংকডন, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি র মত প্ল্যাটফর্মে নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে কাজ পেতে পারেন।  অথবা আপনি চাইলে ডেডিকেটেড ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে গিগ তৈরী করে কাজ পেতে পারেন। So It’s Defends Up to you.

 

  • Teaching Others People:

    নিজে যখন কোনো অন্যজনকে শেখাবেন তখন নিজে যেই টপিকগুলো পারেন না ঐ টপিকগুলো আরো অনেক ক্লিয়ার হবে।     আর আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ প্রোগ্রামার হোন তবে অন্যদের শেখানো হতে পারে আয়ের একটি মাধ্যম হতে পারে।

এছাড়া বিভিন্ন Edtech Platform যেমনঃ Udemy, CourseSera, ইত্যাদি জায়াগায় কোর্স বিক্রি করতে পারেন। আর এই প্ল্যাটফর্মে যেকেউ ফ্রিতে একাউন্ট খুলে অন্যদের শিখিয়ে, কোর্স তৈরী করে ও তা সেল করে আয় করতে পারে। আবার চাইলে ইউটিউব এর মত প্ল্যাটফর্মেও অন্যদের শিখিয়ে আয়ের পাশাপাশি নিজের পরিচিতি বৃদ্ধি করা সম্ভব। এছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন Ed-tech Training Center এ ক্লাস নিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন চাইলে।

 

  • Make Apps:

    প্রোগ্রামিং করে এপ্স বানিয়ে এখন লাখ লাখ টাকা কামানো যায়। বিভিন্ন রকমের সার্ভিস এপ্স আছে বর্তমানে এগুলোর মতো চাইলে আপনি এপ্স বানিয়ে লাখ লাখ টাকা কামাতে পারেন। শুরুতে ফ্রি ট্রায়াল এর মাধ্যমে শুরু করতে পারেন, যেখানে সেবা পছন্দ হলে গ্রাহকরা কিনে নিবে। ডেভলপার হিসেবে কাজ হলো গুরুত্বপূর্ণ টুল তৈরী করা, আপনার কাজ যথেষ্ট প্রয়োজনীয় হলে তা নিজ থেকে বিভিন্ন এন্টারপ্রাইজ চ্যানেলের মাধ্যমে আয়ের পথ খুলে দিবে। এইটা মনে রাখতে হবে একজন ডেভেলপার একজন সফটওয়্যার হতে পারে।

 

  • Blogging :

    আপনি চাইলে প্রোগ্রামিং-র পাশাপাশি বিভিন্ন লেখালেখি করতে পারেন চাইলে। এটার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ব্লগিং। তাহলে ব্লগিং হতে পারে প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে পরোক্ষভাবে আয়ের একটি উপায়।  চাইলে কোনো টুল তৈরী করার গল্প নিয়ে ব্লগ লিখতে পারেন। আবার অন্যদের টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে প্রোগ্রামিংয়ে দক্ষ হয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারেন। এছাড়া আপনি চাইলে ব্লগ গুলো মনিটাইজ করে অনেক অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

 

So, সময়কে কাজে লাগান ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু হবে। আজকের ব্লগ এতটুকুই যদি আজকের ব্লগটি আপনার কাছে ভালো লাগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না । ভালো থাকবেন সবাই কথা হবে আবার কোনো একটা ব্লগে।

 

Mohammad Jubair,

IT Officer, Codex Devware.

This Blog Edited By Sourov Dey

-ক্যারিয়ার টিপস এন্ড গাইডলাইন ফর প্রোগ্রামিং-

-ক্যারিয়ার টিপস এন্ড গাইডলাইন ফর প্রোগ্রামিং-

-Hello Everyone! আসসালামু আলাইকুম সবাইকে,যে যেখান থেকে পড়তেছেন আশা করি সবাই ভালো আছেন। উপরের টাইটেল-টি দেখে বুঝতে পারছেন আজকের Topic কি? হ্যাঁ, আজকে আমরা প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ার গড়তে কিছু টিপস বলব যা আপনাকে কাজে দিবে সে সম্পর্কে কথা বলব।  আমরা প্রোগ্রামের সকলে করতে চাই কিন্তু কয়জনে সফল হই?  সে প্রশ্নটা  সব সময় থেকেই যায়। আজকে সেই বিষয়ে আপনাদের পাঁচটি টিপস শেয়ার করব ইনশাআল্লাহ।

তো  চলুন শুরু করা যাক :

-First Of All

আচ্ছা ধরেন আমি ধরে নিলাম, আপনি প্রোগ্রামিং নিয়ে হালকা পাতলা জানেন। প্রোগ্রামিং কি কেন কিভাবে ইত্যাদি। অথবা, আপনি প্রোগ্রামিং নিয়ে কিছু না জানেন তাহলে আমদের ওয়েবসাইট এ একটা ব্লগ আছে এই টা পড়তে পারেন।  So আজকে আমরা Programming Career নিয়ে কিছু জিনিস জানব- তো খাতা কলম নিয়ে বসে পড়ুন চলুন শুরু করা যাক-

 

১। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং কন্টেস্ট-এ অংশগ্রহন করা।

আপনি যে প্রোগ্রামিং ভাষায় পারদর্শী বা আপনি যেই ভাষায় পারেন আপনাকে আগে বেসিক বিষয়গুলো জানতে হবে। এবং সেই বিষয়গুলো নিয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে। এখন বিভিন্ন সাইটে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামিং সমস্যার সমাধান  রিলেটেড ইভেন্ট বা কন্টেস্ট  থাকে। আপনি সেই ইভেন্টগুলোতে চাইলেই জয়েন করতে পারেন।  ফলাফল যাই হোক না কেন আপনাকে সাহস করে প্রোগ্রামিং  প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হবে। প্রথম দিকে হয়তো বা তেমন ভালো ফলাফল পাবেন না কিন্তু আস্তে আস্তে এটি অনেক অনেক হেল্প করে।  সফল না হলেও এটলিস্ট কিছু বিষয়ের সম্পর্ক অবশ্যই আপনি শিখতে পারবেন।  বর্তমানে অনেক সাইটেই এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করা যায়।  যেমন:  হ্যাকার রেঙ্ক, কোড ওয়ার্‌স ইত্যাদি।  সাইটগুলোতে নিয়মিতই প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা চলে।  আপনি জেনে সেখানেও প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে দেখতে পারেন আপনার স্কিল কতটুকু এবং আপনি কতটুকু সমস্যার সমাধান করতে পারেন। তা আপনি জানতে পারবেন।

২. প্রতিনিয়ত কোড প্রাক্টিস-র মধ্যে থাকা:

প্রোগ্রামিং বিষয়টা মুখস্ত করার কোনো বিষয় নয়।  আপনি প্রোগ্রামিং যত করবে আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।  তাই দক্ষতা বৃদ্ধি কে কি আপনাকে প্রতিনিয়ত চর্চার মধ্যে থাকতে হবে।  আপনি যত বেশি চর্চা করবেন আপনার দক্ষতা তত বেশি হবে।  আজকে একদিন প্রোগ্রামিং করলাম তো তিনদিন চললাম না এরকম হলে আপনি কখনোই ভালো প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন না। আপনি যদি প্রোগ্রাম আর সত্যিই হতে চান তবে আপনাকে কিছু ডেডিকেটেড সময় ব্যয় করতে হবে এর পিছনে। সেটা হতে পারে প্রতিদিন ২ – ৩  অথবা ১ – ২  ঘন্টা।  কিন্তু মূল থিম হচ্ছে আপনাকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় প্রোগ্রামের পেছনে ব্যয় করতে হবে।  অনেকে প্রোগ্রামিং শিখে হতাশ হয়ে যায় যে সে কাজ পায়না।  আপনাকে প্রথম সর্বপ্রথম সেই চিন্তা থেকেই বেরিয়ে আসতে হবে।  আপনি কাজ পাওয়া না পাওয়া বড় কথা না আপনি যখন চর্চায় নিয়মিত থাকবেন যখন অনেকগুলো প্রজেক্ট করবেন তখন দেখবেন এমনি আপনার  সিভি টা ভারী হয়ে। সুতারাং আপনি যেখানে থাকেন কোড অবশ্য চর্চায় রাখতে হবে।

৩. প্রোগ্রামিং নিয়ে  ব্লগ লেখা : 

যদিও কথাটা শুনতে কেমন যেনো অকোয়ার্ড লাগলেও  এ জিনিসটা সত্যিই খুবই খুবই  কাজের।  কেননা দেখুন প্রোগ্রামিং বিষয়টা মুখস্ত করার বিষয় না আপনি এটাকে নিয়ে যত বেশি কাজ করবেন আপনি তত বেশি দক্ষ হয়ে উঠবেন। এখন আপনি যে বিষয় গুলো জানেন যে বিষয়গুলো নিত্য নতুন শিখছে সেগুলো যদি আপনি ব্লগ আকারে কোন একটি সাইডে রেখে দেন তখন অবশ্য সেটা আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট এবং নতুন যাচ্ছে তাদের জন্যও বটে একটা প্লাস পয়েন্ট হবে। So, যারা প্রোগ্রামিং নিয়ে কিছু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য অত্যন্ত ভালো একটা জিনিস। যেমন আপনি যখন এই লেখাগুলো লিখে রাখছেন তখন আপনি আপনার প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারছেন পাশাপাশি আপনি অন্য কেও সহায়তা করতে পারছেন।  অর্থাৎ এক প্রকার সেগুলো কি আপনি নোট করে রাখতেছেন।

৪. ওয়েব সাইট বা প্রজেক্ট তৈরী করা :

ওয়েব সাইট বা প্রজেক্ট আবার বা সহজ বাংলায় যদি বলি আপনি নিজে একটা নিজের  পোর্টফোলিও (Portfolio ওয়েবসাইট তৈরী করে রাখলে ভালো। যা আপনার অনেক অনেক কাজে দিবে। বলাতো যায়না কখন আপনার কাজ দেখতে কেউ চাইতে পারে।  তখন আপনি সহজেই  আপনার  পোর্টফোলিও (Portfolio)  দিয়ে দিতে পারেন।  এতে করে আপনি যখন নিয়মিত প্র্যাকটিস এর উপর থাকবেন পাশাপাশি সেটা আপনার স্ত্রীর মতোই কাজ করবে।  আগেই বলেছি আপনার যত চর্চা বা প্রাক্টিস করতে  হবে। আপনি তত বেশি দক্ষ হয়ে উঠবেন।  তাই একজন প্রোগ্রামার হিসেবে আপনাকে অবশ্যই একটা  পোর্টফোলিও (Portfolio) তৈরি করে রাখা প্রয়োজন। তাই  আপনি যা কিছু করবেন তা একটি প্রজেক্ট আকারে রাখতে হবে। যেন সুন্দর লাগে দেখে।

৫. আপনি যা যা শিখছেন তা সঠিকভাবে প্রয়োগ :

দিনশেষে আপনি অনেক কিছু পারেন কিন্তু এটির সঠিক ব্যবহার না জানলে এটী কিছু-ই না। So, আপনাকে আগে জানতে হবে এটি কোথায় ব্যবহার করবেন।

আমাদের অনেকের ভেতর একটা অনীহা কাজ করে যখন কোন একটি বিষয় শেখার পর সেই নিয়ে কাজ করতে পারে না।  আপনাকে সেই চিন্তা ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।  আপনি যখন যেকোনো একটি ভাষা শিখলেন তখন সে ভাষায় বিভিন্ন প্রজেক্ট করার চেষ্টা করুন । এতে করে  আপনি অনেক ভাবে লাভবান হবেন।  এক,  প্রোগ্রামিং ইন্টারভিউর ক্ষেত্রে কিন্তু  যারা ইন্টারভিউ নিবে তারা আপনার কাছ থেকে সবগুলো ল্যাঙ্গুয়েজ সম্পর্কে জানতে চাইবেন না।  তারা যে কোন একটি বিশেষ ল্যাঙ্গুয়েজ এর সম্পর্কে জানতে চাইবে অথবা জিজ্ঞেস করবে আপনি কোন ভাষায় পারদর্শী।  তখন আপনার ওই নির্দিষ্ট ভাষায় অর্জিত জ্ঞান কাজে দিবে।  তাই যে প্রোগ্রামিং ভাষা শিখবেন সেটাকে ভালো করে প্রকাশ করে শিখবেন এবং  সেই সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রজেক্ট করার চেষ্টা করবেন। যেমন আপনি যদি JAVA বা Python নিয়ে কাজ করেন তা নিয়ে একটা প্রজেক্ট বানানো সেইটা যেই কোনোকিছু-ই হতে পারে। So, সময়কে কাজে লাগান ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু হবে।

Thanks To Everyone

This Blog Edited By Sourov Dey

Home
Account
Course
Search